ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:
প্রসূতি ও দুঃস্থ মাতাদের জন্য ২০২2-২০২3 অর্থ বছরে পুষ্টি চাল বিতরণ, ডিজিটাল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে চাল সংগ্রহ, খাদ্য বান্ধব কর্মসূচিতে চাল বিতরণ করে এ কার্যক্রমে স্বচ্ছতা আনয়ন করা, সরকারি খাদ্যশস্য সংগ্রহ ও বিতরণ ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে খাদ্যের গুণগত মান বজায় রাখার জন্য আধুনিক প্রযুক্তির খাদ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা। প্রশিক্ষণ ও অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে খাদ্য ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা অব্যাহতভাবে বৃদ্ধিকরণ। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে পুষ্টি ও জলবায়ু পরিবর্তনের অভিযোজন অন্তর্ভূক্ত করে নিম্ন আয়ের জনগণ, ১৬তম হতে ২০তম গ্রেডের কর্মচারী, গ্রামীণ দুঃস্থ নারী, স্বল্প আয়ের বৃহৎশিল্প শ্রমিক ও গ্রামীণ জনগণের জন্য নিয়মিত কর্মসূচিতে স্বল্পমূল্যে খাদ্যশস্য বিতরণ ব্যবস্থা সময়োপযোগী করা, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির পরিধি সম্প্রসারণ করা এবং ২০২৫ সালের মধ্যে রংপুর জেলার সকল উপজেলায় পুষ্টিচাল বিতরণ কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা। পাশাপাশি সরকারি পর্যায়ে খাদ্যশস্য সংগ্রহ, বিতরণ কার্যক্রম ও অফিস ব্যবস্থাপনা ডিজিটাল সিষ্টেম প্রবর্তণ।
২০২২-২৩ অর্থবছরের সম্ভাব্য প্রধান অর্জনসমূহ:
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস